 |
রচনামূলক প্রশ্ন (দৃশ্যপটবিহীন) |
রচনামূলক প্রশ্ন (দৃশ্যপটবিহীন)পরীক্ষায় পাঁচটি প্রশ্ন থাকবে সেখান থেকে তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫।
১। যোগাযোগ বলতে কী বোঝায়?
২। ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি সম্পর্কে আলোচনা কর।
৩। প্রদত্ত অনুচ্ছেদটিকে প্রমিত ভাষায় রূপান্তর করে লেখো।
আরে, দামড়া! রবীন্দ্রনাথের দাড়িতে ঢেউ খেলানো কয়বার দেখাইয়া দিতে অয়? আমার দিকে ফিরে বললেন, বোঝলেন, এই দাড়ি তো বাংলার সক্কলে চেনে। চেনে মানে, ছায়া দেখলেও চেনে। খালি ছায়া দিয়াই বুঝান যায় রবীন্দ্রনাথ। তাইলে বোঝেন, সেই কবির দাড়িই যদি ঠিক না অয়, দাড়ি দেইখা যদি লালন ফকির মনে হয়, কি মওলানা ভাসানী মনে হয়, তাইলে চলব?
৪। নিচের অনুচ্ছেদ থেকে অনুসর্গ বাছাই করো।
এখন রাসায়নিক কীটনাশক যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করে অন্যভাবে ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ ধ্বংস করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। যেমন পাটের শুঁয়োপোকা আর মাজরাপোকা মারার ভালো উপায় হলো তাদের ডিম বা অল্প বয়সের কিড়া কুড়িয়ে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া। অনেক পূর্ণবয়স্ক পোকা রাতের বেলায় আলোর দিকে ছুটে আসে। এসব পোকাকে সহজেই আলোর ফাঁদ পেতে মারা যায়।
৫। নিচের কোনটি কোন ধরনের বাক্য এবং তার কারণ কী তা লেখো।
ক. আদিত্য চিঠি লেখে।
খ. তুমি যদি আস, তবে আমি যাব।
গ. তুমি পড়ুয়া ছেলে কিন্তু একটু বেশি চটপটে।
ঘ. নবীন খালি হাতে কোথায় যাচ্ছে?
ঙ. যেমন তুখোড় শিক্ষক তেমন চৌকশ ছাত্র।
৬। গল্পের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য লেখো।
৭। মনে কর, তুমি সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তোমার জীবনের লক্ষ্য জানিয়ে বন্ধুকে একটি পত্র লেখো।
৮। তোমার পছন্দমতো একটি বিষয় নির্ধারণ কর এবং সে বিষয়ে একটি বিবরণমূলক লেখা লেখো।
৯। “সাজসজ্জার দিকে বেশ ঝোঁক ছিল বাঙালিদের।” ব্যাখ্যা করো।
১০। তোমার বিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উপলক্ষ্যে একটি ব্যানার প্রস্তুত করো।
১১। সাজেদ কীভাবে আবুকে পাটাতনের মধ্যে দেখতে পেল?
১২। আমাদের এমন কী কী ঐতিহ্য আছে যা হারিয়ে যাচ্ছে বলে তুমি মনে কর? সেগুলো ফিরিয়ে আনা কেন গুরুত্বপূর্ণ মনে কর? যদি তাই মনে কর, তবে এ ব্যাপারে কী করা যেতে পারে?
১৩। নিচের ছকে বিভিন্ন খাতে চার সদস্যের একটি পরিবারের মাসিক ব্যয়ের হার দেওয়া হলো। তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে ছকটির ওপর একটি অনুচ্ছেদ লেখ।
খরচের খাত শতকরা হার (%)
ক. খাদ্য ৩৭%
খ. বাসা ভাড়া ২২%
গ. গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল ৫%
ঘ. চিকিৎসা ১১%
ঙ. যাতায়াত ৭%
চ. শিক্ষা ১৫%
ছ. মোবাইল বিল ৩%
১৪। তোমার পছন্দমতো একটি বিষয় নির্ধারণ কর এবং সে বিষয়ে একটি বিবরণমূলক লেখা লেখো।
১৫। গল্পের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য লেখো।
১৬। “সাজসজ্জার দিকে বেশ ঝোঁক ছিল বাঙালিদের।” ব্যাখ্যা করো।
১৭। মনে কর, তুমি রাজন। এস. এম. উচ্চ বিদ্যালয়, মিরপুর, ঢাকার সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তোমার বিদ্যালয়ে ‘নজরুল জয়ন্তী’ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে একটি আমন্ত্রণপত্র রচনা করো।
১৮। নিচের অনুচ্ছেদ থেকে বিভিন্ন ধরনের বাক্য বাছাই করো।
আমাদের আমের বাগান মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে। বাবা, এবার কি গাছে অনেক আম ফলবে? ফিরে এসো। বিদেশে আর কত দিন থাকবে! আমাদের ফুলের বাগান মাধবীলতা আর গিরিমল্লিকায় ভরে গেছে। প্রজাপতি ঝাঁক বেঁধে উড়ে বেড়াচ্ছে। আহ্, কী চমৎকার লাগছে দেখতে! খুব মনে পড়ছে তোমাকে বাবা!
১৯। মনে কর তুমি শাহজাদা। তুমি উদয়ন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। সম্প্রতি তুমি দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখো।
২০। তোমার এলাকার পুরানো কোনো স্থাপত্য সম্পর্কে একটি বিবরণমূলক লেখা প্রস্তুত করো।
২১। দৈনন্দিন জীবনে তুমি চর্চা করো এমন কয়েকটি ভাষিক যোগাযোগের উদাহরণ দাও।
২২। পোস্টারের ব্যবহার লেখো।
২৩। আমাদের এমন কী কী ঐতিহ্য আছে যা হারিয়ে যাচ্ছে বলে তুমি মনে কর? সেগুলো ফিরিয়ে আনা কেন গুরুত্বপূর্ণ মনে কর? যদি তাই মনে কর, তবে এ ব্যাপারে কী করা যেতে পারে?
২৪। ইতিহাসে বড় বড় অক্ষরে রাজাদের নাম লেখা হয়ে গেল বুঝিয়ে দাও।
২৫। ভাষায় মর্যাদার প্রকাশ বলতে তুমি কী বোঝ? ব্যাখ্যা করো।
২৬। ‘ছিন্ন-মুকুল’ কবিতায় কী ধরনের আবেগ প্রকাশ পেয়েছে?
২৭। বাক্যের অর্থ ঠিক রেখে চিহ্নিত শব্দটির বিপরীত শব্দ লেখো।
ক. নিঃসন্দেহে তিনি বিজ্ঞ লোক।
খ. এখন তার অচল অবস্থা।
গ. কারও অপকার করা ঠিক নয়।
ঘ. তিনি তার কনিষ্ঠ পুত্র।
ঙ. যা ভাবছ তার সবই কল্পনা।
২৮। গঠন অনুযায়ী বাক্য কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ আলোচনা করো।
২৯। তুমি কি কখনো চর দেখেছ? তোমার দেখা চরটি কেমন? না দেখলে চর বলতে তোমার মনে কী ধরনের চিত্র ভাসে?
৩০। সাজেদ কীভাবে আবুকে পাটাতনের মধ্যে দেখতে পেল?
৩১। গঠন অনুযায়ী বাক্য কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ আলোচনা করো।
৩২। নিচের অনুচ্ছেদে উপযুক্ত বিরামচিহ্ন বসিয়ে পুনরায় লেখো।
মেয়েরা তো বটেই ছেলেরাও সে যুগে অলংকার ব্যবহার করত সোনার অলংকার পরতে পেত শুধু ধনী লোকেরা তাদের বাড়ির ছেলেরাও সুবর্ণকুÊল পরত মেয়েরা কানে দিত সোনার ‘তারঙ্গ’ হাতে বাহুতে গলায় মাথায় সর্বত্রই সোনা-মণি-মুক্তা শোভা পেত তাদের মেয়েদের। সাধারণ পরিবারের মেয়েরা হাতে পরত শাঁখা কানে কচি কলাপাতার মাকড়ি গলায় ফুলের মালা
৩৩। নিচের অনুচ্ছেদের চিহ্নিত শব্দগুলোর প্রতিশব্দ বসিয়ে পুনরায় লেখো।
যুদ্ধ দেখে আমরা ভীত হই। আমাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়। অথচ মনোরম দৃশ্য আমাদের আনন্দ দেয়। অন্তঃকরণ নেচে ওঠে। কাজেই পাখির মতো গান গেয়ে আমরা সময় কাটাতে চাই।
৩৪। ‘ছিন্ন-মুকুল’ কবিতা থেকে এমন কিছু শব্দ উল্লেখ কর যেগুলো অঞ্চলভেদে উচ্চারণের পার্থক্য হতে পারে এবং পরিবর্তিত উচ্চারণসহ তালিকা তৈরি করো।
৩৫। নিচের কোনটি কোন ধরনের বাক্য এবং তার কারণ কী তা লেখো।
ক. আদিত্য চিঠি লেখে।
খ. তুমি যদি আস, তবে আমি যাব।
গ. তুমি পড়ুয়া ছেলে কিন্তু একটু বেশি চটপটে।
ঘ. নবীন খালি হাতে কোথায় যাচ্ছে?
ঙ. যেমন তুখোড় শিক্ষক তেমন চৌকশ ছাত্র।
৩৫। চিঠি পড়া, লেখা বা এ সংক্রান্ত তোমার কোনো অভিজ্ঞতা থাকলে লেখো।
৩৬। তোমার পছন্দমতো একটি বিষয় নির্ধারণ করো এবং সে বিষয়ে একটি বিবরণমূলক লেখা লেখো।
৩৭। আবুর মাছ ধরার রাতের প্রকৃতি কেমন ছিল?