আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ্

কবি-পরিচিতি

  1. জন্মসন ও স্থান:

    ৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ খ্রি., বাহেরচর, বাবুগঞ্জ, বরিশাল।

  2. পিতা-মাতা:

    পিতা: আব্দুল জব্বার খান
    মাতা: সালেহা খাতুন।

  3. শিক্ষা:

    ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে যোগ দেন পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে। ১৯৮২ সালে তিনি সচিব হিসেবে অবসর নেন এবং মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। কৃষি ও পানিসম্পদ মন্ত্রী হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করে ১৯৮৪ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯২ সালে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থায়। ১৯৯৭ সালে তিনি একই সংস্থা থেকে পরিচালক হিসেবে অবসর নেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় ফিরে একটি বেসরকারি সংস্থার চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

  4. পেশা:

    ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে যোগ দেন পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে। ১৯৮২ সালে তিনি সচিব হিসেবে অবসর নেন এবং মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। কৃষি ও পানিসম্পদ মন্ত্রী হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করে ১৯৮৪ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯২ সালে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থায়। ১৯৯৭ সালে তিনি একই সংস্থা থেকে পরিচালক হিসেবে অবসর নেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় ফিরে একটি বেসরকারি সংস্থার চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

  5. পরিবার:

    বাবা আব্দুল জব্বার খান ছিলেন হাইকোর্টের বিচারক। পরে রাজনীতিতে যোগ দেন এবং পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের স্পিকার হন। মা সালেহা খাতুন ছিলেন গৃহিণী। অল্প বয়সে তর মা মারা গেলে বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করেন। নতুন মা নিজেকে সৎমা হিসেবে কখনও বুঝতে দেননি তাঁদের। ফলে সহোদর ভাই-বোন এবং সাত ভাই-বোনের কোন ভেদরেখাও ছিল না তাঁদের। 'হলিডে' সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান, সাংবাদিক সাদেক খান, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন (এমপি ও মন্ত্রী), মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শহীদুল্লাহ খান বাদল ও সাবেক মন্ত্রী সেলিমা রহমান তাঁর ভাই-বোন। মাহজাবীন খান তাঁর স্ত্রী। তাঁর মেয়ের নাম কাকাতুয়া। আগের সংসারে স্ত্রী মণি এবং পার্থ ও তিতাশ নামে তাঁর দুটি ছেলে রয়েছে।

  6. প্রকাশিত গ্রন্থ:

    সাতনরী হার (১৯৫৫);
    কখনও রং কখনও সুর (১৯৭০);
    কমলের চোখ (১৯৭৪);
    আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি (১৯৮১),;
    সহিষ্ণু প্রতীক্ষা (১৯৮২);
    প্রেমের কবিতা (১৯৮২);
    বৃষ্টি ও সাহসী পুরুষের জন্য প্রার্থনা (১৯৮৩);
    আমার সময় (১৯৮৭);
    নির্বাচিত কবিতা (১৯৯১);
    আমার সকল কথা (১৯৯৩);
    মসৃণ কৃষ্ণ গোলাপ প্রভৃতি।

  7. পুরস্কার:

    বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৯), একুশে পদক (১৯৮৫)।

  8. মৃত্যু:

    ১৯শে মার্চ ২০০১ খ্রি., ঢাকা

  9. বিখ্যাত পঙক্তি:

  10. অন্যান্য:

  11. তথ্যসূত্র :

    আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ রচনাসংগ্রহ (প্রথম খণ্ড), বাংলা একডেমি, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১৪।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url