৩. রূপতত্ত্ব

রূপতত্ত্ব
রূপতত্ত্ব

৩. রূপতত্ত্ব

শব্দের গঠন এবং একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের সম্পর্কের আলোচনা হলো রূপতত্ত্ব। একে শব্দতত্ত্ব-ও বলা হয়। এ-অধ্যায়ে শব্দ এবং শব্দের গঠনপদ্ধতি এবং শব্দসমূহের পারস্পরিক সম্পর্ক দেখানো হলো।

৩.১ শব্দ

দুই বা তার চেয়ে বেশি ধ্বনি মিলে শব্দ তৈরি হয়।
যেমন- ম্ এবং আ মিলে হয় মা; আ+ম্+আ+র্= আমার।
একটি ধ্বনি দিয়েও একটি শব্দ তৈরি হতে পারে।
যেমন- ই, উ, আ।
বেদনা, ক্ষোভ, দুঃখ ইত্যাদি ভাবপ্রকাশের জন্য আমরা এগুলো ব্যবহার করি। লক্ষ করলে বোঝা যায় যে, এসবই হচ্ছে স্বরধ্বনি। অর্থাৎ একটি স্বরধ্বনি দিয়ে একটি শব্দ গঠিত হয়; কিন্তু কোনো একটি ব্যঞ্জনধ্বনির সাহায্যে শব্দ তৈরি হয় না।

৩.২ শব্দের গঠন

শব্দগঠনের জন্য কতকগুলো ভাষিক উপাদান রয়েছে। এগুলোকে বলে প্রত্যয়, বিভক্তি, উপসর্গ ও সমাস। নিচে এগুলো আলোচনা করা হলো।

১. প্রত্যয়:

প্রত্যয় বলতে সেইসব ভাষিক উপাদানকে বোঝায়, যেগুলো স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হয় না। এগুলো শব্দের পরে বসে। প্রত্যয় দু ধরনের- কৃৎ প্রত্যয় ও তদ্ধিত প্রত্যয়। কৃৎ প্রত্যয় বসে ক্রিয়ামূলের শেষে। যেমন- খেল+আ= খেলা; পড়ু+উয়া= পড়ুয়া।
তদ্ধিত প্রত্যয় বসে শব্দের পরে। যেমন- সমাজ+ইক= সামাজিক; বাঙাল+ই= বাঙালি।
প্রত্যয়ের সাহায্যে গঠিত কিছু শব্দের নমুনা নিচে দেওয়া হলো:
ক্রিয়ামূল+প্রত্যয়= গঠিত শব্দ শব্দমূল+প্রত্যয়= গঠিত শব্দ
ফল+অন= ফলন হাত+আ= হাতা
দুল্+অনা= দোলনা ঢাকা+আই = ঢাকাই
কাঁদ্+অন= কাঁদন প্যাঁচ+আনো= প্যাঁচানো
খেল্+অনা= খেলনা পাগল+আমি= পাগলামি
ফুট্+অন্ত= ফুটন্ত শাঁখা+আরি= শাঁখারি
বল্+আ= বলা দাঁত+আল= দাঁতাল
বাঁধ্+আই= বাঁধাই আকাশ+ই= আকাশি
জান্‌+আন= জানান ইচ্ছা+উক= ইচ্ছুক
মিশ্+উক= মিশুক জমি+দার= জমিদার
নাচ্+উনি= নাচুনি হাত+উড়ে= হাতুড়ে

২. বিভক্তি:

প্রত্যয়ের মতো বিভক্তিরও স্বাধীন ব্যবহার নেই। এগুলো ক্রিয়ামূল বা শব্দমূলের পরে বসে। ক্রিয়ামূলের পরে যে-বিভক্তি বসে তাকে বলে ক্রিয়া-বিভক্তি। যেমন-
খেল্+ই= খেলি;
পড়্+ইল= পড়িল>পড়ল;
দেখ্+ইব= দেখিব>দেখব।
শব্দমূলের পরে যে-বিভক্তি বসে তা-ই শব্দ-বিভক্তি। যেমন-
বাড়ি+তে= বাড়িতে;
মামা+র= মামার;
ছাত্র+দের= ছাত্রদের।

৩. উপসর্গ:

প্রত্যয় বা বিভক্তির মতো উপসর্গ বলতেও কিছু ভাষিক উপদানকে বোঝায়। কিন্তু প্রত্যয় ও বিভক্তি বসে শব্দের শেষে; উপসর্গ বসে শব্দের আগে।
যেমন- ‘হার’ একটি শব্দ, এর পূর্বে প্র-, বি-, উপ- উপসর্গ যোগ করলে হয় প্রহার (প্র+হার), বিহার (বি+হার), উপহার (উপ+ হার)। বোঝাই যাচ্ছে যে, উপসর্গের সাহায্যে নতুন শব্দ বা ভিন্ন অর্থবহ শব্দ তৈরি হয়। কিন্তু বিভক্তির সাহায্যে তা কখনো হয় না, মূল শব্দটি কেবল সম্প্রসারিত হয়। প্রত্যয়যোগে নতুন শব্দ কখনো হয় আবার কখনো হয় না। মনে রাখতে হবে, নতুন শব্দ তখনই তৈরি হয় যখন আগের শব্দটি থেকে গঠিত শব্দটির অর্থ, আকার বা রূপ ও শ্রেণির পরিবর্তন ঘটে।
যেমন- বাড়িতে বাড়িতে শব্দে আয়তন ‘বাড়ি’ থেকে বেড়েছে, অর্থ বদলায়নি। কিন্তু ‘পড়’-এর পর -উয়া প্রত্যয় যোগ করে ‘পড়ুয়া’ গঠন করলে দেখা যাচ্ছে যে, ‘পড়’-এর অর্থ যা, ‘পড়ুয়া’-র অর্থ তা থেকে ভিন্ন। ‘পড়’ (তুই বই পড়) হলো ক্রিয়া কিন্তু ‘পড়ুয়া’ বিশেষ্য। ‘পড়ুয়া’ নতুন শব্দ।

৪. সমাস:

দুই বা তার চেয়ে বেশি শব্দ একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি শব্দ তৈরির প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। যেমন-
কালের অভাব= আকাল;
খেয়া পারাপারের ঘাট= খেয়াঘাট;
নদী মাতা যার= নদীমাতৃক ইত্যাদি।

৩.৩ শব্দের শ্রেণিবিভাগ বা সংবর্গ

শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয়, তখন তার নাম হয় পদ। বাক্যে ব্যবহৃত শব্দ বা পদকে সাধারণত আটটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এগুলো হলো যথাক্রমে-
১. বিশেষ্য, ২. সর্বনাম,
৩. বিশেষণ, ৪. ক্রিয়া,
৫. ক্রিয়াবিশেষণ, ৬. অনুসর্গ,
৭. যোজক ও ৮. আবেগ।
নিচে এগুলা আলোচনাচনা করা হলা:

১. বিশেষ্য:

যে-শব্দের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নামকে বোঝায় তা-ই বিশেষ্য। যেমন-
মানুষ, বাঙালি, রাস্তা, উৎসব ইত্যাদি।

২. সর্বনাম:

বিশেষ্যের পরিবর্তে যা ব্যবহৃত হয় তা-ই সর্বনাম। যেমন-
অনন্যা ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে।
সে দুই কিলোমিটার হেঁটে স্কুলে আসে।
তার ঘনিষ্ঠ বন্ধবী পান্না।
তারা শিক্ষা-সফরে গিয়েছিলো।
উদাহরণে অনন্যার পরিবর্তে ‘সে’, ‘তার’ ও ‘তারা’ ব্যবহার করা হয়েছে।
বাংলা ভাষায় এজাতীয় সর্বনাম আরও রয়েছে। যেমন- আমি, আমরা, আমার, আমাদের, তুমি, তোমার, তোমাকে, আপনি, আপনার, আপনাকে, তুই, তোর, তোকে, তার, তাকে, তিনি, তাঁর, তাঁকে ইত্যাদি।

৩. বিশেষণ:

যে-শব্দের মাধ্যমে বিশেষ্য বা সর্বনামের গুণ, অবস্থা বা বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায় তাকে বলে বিশেষণ। যেমন-
বিশাল দিঘি;
উঁচু বাঁধানো পুকুর;
হরেক রকম গাছপালা;
ঘন ঝোপ-জঙ্গলে আচ্ছন্ন পরিবেশ;
পাথর-বাঁধানো ঘাট।

৪. ক্রিয়া:

যে শব্দের দ্বারা কোনো কাজ করাকে বোঝায়, তাকে ক্রিয়া বলে। যেমন-
লিটন বই পড়ে
সাকিব বল খেলেছিলো
কণা রবীন্দ্রসংগীত শোনাবে
উপরের বাক্য তিনটিতে ‘পড়ে’, ‘খেলেছিল’, ‘শোনাবে’- এ-তিনটি শব্দ কোনো-না-কোনো কাজ করাকে বোঝায়।
ক্রিয়া প্রধানত দু প্রকার- ক. সমাপিকা ক্রিয়া ও খ. অসমাপিকা ক্রিয়া।

ক. সমাপিকা ক্রিয়া:
যে-ক্রিয়া বাক্যের বা বক্তার মনোভাবের পূর্ণতা ও পরিসমাপ্তি প্রকাশ করে, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন-
সে গান গাইবে;
তুমি বিদ্যালয়ে গিয়েছিলে;
আমি বই পড়েছি।

খ. অসমাপিকা ক্রিয়া:
যে-ক্রিয়া দ্বারা কাজের বা অর্থের অপূর্ণতা বা অসমাপ্তি বোঝায় তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন-
আমার যাওয়া হবে না; আমি ভাত খেয়ে বাজারে যাব; আমাকে আমার মতো চলতে দাও।

৫. ক্রিয়া বিশেষণ:

যে শব্দ ক্রিয়াকে বিশেষত করে, তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে। যেমন:
ছেলেটি ভালো খেলে।
মেয়েটি দ্রুত হাটে।
লোকটি শান্তভাবে কাজ করে।

৬. অনুসর্গ:

যেসব শব্দ কোনো শব্দের পরে বসে শব্দটিকে বাক্যের সঙ্গে সম্পর্কিত করে, সেসব শব্দকে অনুসর্গ বলে।

৭. যোজক:

পদ ও বাক্যকে যেসব শব্দ যুক্ত করে, সেগুলোকে যোজক বলে। যেমন:
এবং, ও, আর, কিন্তু, তবু ইত্যাদি।

৮. আবেগ:

যেসব শব্দ দিয়ে মনের বিচিত্র আবেগ বা অনুভূতিকে প্রকাশ করা হয়, সেগুলোকে আবেগ শব্দ বলে। যেমন:
বাহ্, বেশ, শাবাস, ছি ছি ইত্যদি।

৩.৪ শব্দের শ্রেণি- বা সংবর্গ পরিবর্তন

ক. বিশেষ্য থেকে বিশেষণ:

বিশেষ্য শব্দের শেষে প্রত্যয় যোগ করে বিশেষণ শব্দ গঠন করা হয়। যেমন-
বিশেষ্য বিশেষণ
জল জলা (জল+আ)
ঢাকা ঢাকাই (ঢাকা+আই)
দিন দৈনিক (দিন+ইক)
নিচ নিচু (নিচ+উ)
মাটি মেটে (মাটি+এ)

খ) বিশেষণ থেকে বিশেষ্য:

যে ভাষিক উপাদানের সাহায্যে বিশেষণ শব্দ তৈরি হয়েছে, সেই ভাষিক উপাদানটি বিচ্ছিন্ন করলেই বিশেষ্য শব্দ পাওয়া যায়। যেমন- মিঠাই (মিঠা+আই) মিঠা; চালাকি চালাক; নীলিমা নীল; লালিমা (লাল+ইমা) লাল।

৩.৫ লিঙ্গ (পুরুষ-স্ত্রীবাচক শব্দ)

আমাদের ভাষায় এমন কিছু শব্দ রয়েছে যেগুলোর কোনোটি (ক) পুরুষবাচক, আবার কোনোটি (খ) নারীবাচক। আবার কোনো কোনো শব্দ পুরুষ বা নারীকে না বুঝিয়ে প্রাণহীন জিনিসকে বোঝায়। কোনো কোনো শব্দ আবার নারী ও পুরুষ উভয়কে বোঝাতে পারে। যেমন-
চিকিৎসক, মন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, উপাচার্য ইত্যাদি।

ক. পুরুষবাচক বিশেষ্য:

বিশেষ্য যে-শব্দ কেবল পুরুষকে নির্দেশ করে, তাকে পুরুষবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন-
বাবা, চাচা, কাকা, খালু, মামা, দাদা, নানা, স্বামী, ভাই, পিতা ইত্যাদি।

খ. নারীবাচক বিশেষ্য:

যে-শব্দে কেবল নারীকে নির্দেশ করে, তাকে নারীবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন-
মা, চাচি, কাকি, খালা, মামি, দাদি, নানি, স্ত্রী, ভাবি, মাতা ইত্যাদি।

৩.৫.১ লিঙ্গ পরিবর্তন

ক) পুরুষবাচক বিশেষ্য থেকে নারীবাচক বিশেষ্যে রূপান্তর:
পুরুষ-নারীবাচক শব্দ পুরুষ-নারীবাচক শব্দ পুরুষ-নারীবাচক শব্দ
আব্বা-আম্মা চাচা-চাচি মামা-মামি
নানা-নানি স্বামী-স্ত্রী দাদা-বৌদি
পতি-পত্নী শ্বশুর-শাশুড়ি জেঠা-জেঠি
বালক-বালিকা ময়ূর-ময়ূরী সিংহ-সিংহী
ভাই-ভাবি দেওর-জা নায়ক-নায়িকা
বর-বধূ

৩.৬ বচন

বাংলা ভাষায় বিশেষ্য ও সর্বনামের সংখ্যাগত দু-ধরনের ধারণা পাওয়া যায়। যেমন-
বিশেষ্য উদাহরণ
একটির ধারণা : বল, মেয়ে, খাতা।
একাধিকের ধারণা : বলগুলো, মেয়েরা, অনেক খাতা।

সর্বনাম উদাহরণ
একটির ধারণা : আমি, তুমি, সে।
একাধিকের ধারণা : আমরা, তোমরা, তারা।

বিভিন্ন ভাষিক উপাদান বা চিহ্ন এর মাধ্যমে, কখনো কখনো শব্দ যোগ করে (অনেক লোক; বহু বছর আগে) কখনো আবার এক শব্দ পরপর দু-বার ব্যবহার করে (হাজার হাজার বছর আগে, রাশি রাশি ধান, ঘড়া ঘড়া চাল) বচনের পরিবর্তন করা হয়।
নিচে বচনের চিহ্নসহ কিছু শব্দের একবচন থেকে বহুবচনে রূপান্তর দেখানো হলো।
---- একবচন বহুবচন
-রা : ছেলে ছেলেরা
-এরা : ভাই ভাইয়েরা
-গুলো : বই বইগুলো
-গুলো : আম আমগুলো
-গণ : শিক্ষক শিক্ষকগণ
-বৃন্দ : ছাত্র ছাত্রবৃন্দ
-মালা : মেঘ মেঘমালা।

৩.৭ পক্ষ বা পুরুষ

পড়া শেষ করে আমি বল খেলতে যাব। আমরা পনেরো জন মিলে একটি দল করেছি। বিপক্ষ দলে যারা খেলে, তারা আমাদের চেয়ে দুর্বল নয়। আমার বন্ধু রাফিকে বললাম, “তুমি ওদের ভয় পেয়ো না। ওরা যত শক্তিশালীই হোক, আমাদের মনোবল থাকলে আমরা জিতবই। শিমুল ওদের দলনেতা। তোমরা সাহসের সঙ্গে খেলবে।” রাফি আমাকে সমর্থন করে আরও সাহসী হতে বলল।
উপরের অনুচ্ছেদে তিন ধরনের ব্যক্তি রয়েছে। ব্যাকরণে এদের পক্ষ বা পুরুষ বলে। এই পক্ষ একজন বা একাধিক হতে পারে। অনুচ্ছেদে মোটা হরফে লেখা শব্দগুলো তিন ধরনের পক্ষ নির্দেশ করে। যেমন-
বক্তাপক্ষ : বক্তা নিজে ও তার বন্ধুরা : আমি, আমরা, আমাদের, আমার।
শ্রোতাপক্ষ : শ্রোতা ও তার বন্ধুরা : তুমি, তোমরা।
অন্যপক্ষ : অন্য ব্যক্তি ও তার বন্ধুরা : ও, ওরা, ওদের।

বাক্যের সঙ্গে জড়িত এই তিন ধরনের ব্যক্তিকে পক্ষ বা পুরুষ বলে। পক্ষ তিন প্রকার- (ক) বক্তাপক্ষ, (খ) শ্রোতাপক্ষ ও (গ) অন্যপক্ষ।

ক. বক্তাপক্ষ:

যে-সর্বনামের দ্বারা বাক্যের বা উক্তির বক্তা নিজেকে বা বক্তার দলের সবাইকে বোঝায়, তাকে বক্তাপক্ষ বা উত্তম পুরুষ বলে। যেমন-
আমি, আমাকে, আমার, আমরা, আমাদের।

খ. শ্রোতাপক্ষ:

যে-সর্বনামের দ্বারা শ্রোতা বা শ্রোতার দলের সবাইকে বোঝায়, তাকে শ্রোতাপক্ষ বা মধ্যম পুরুষ বলে। যেমন-
তুমি, তোমাকে, তোমার, তোমরা, তোমাদের, আপনি, আপনারা, আপনাকে, আপনার, আপনাদের, তুই, তোরা, তোকে, তোর, তোদের।

গ. অন্যপক্ষ:

যে-সর্বনামের দ্বারা বক্তা বা শ্রোতা ছাড়া অন্য ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে বোঝায়, তাকে অন্য পক্ষ বা প্রথম পুরুষ বা নাম-পুরুষ বলে। যেমন-
সর্বনাম পদ: সে, তাকে, তার, এ, একে, এর, তারা, তাদের।
বিশেষ্য পদ: অপু, অপুকে, অপুর অর্থাৎ যেকোনো নাম।

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :

প্রশ্ন থেকে

অভিনন্দন!
You Got out of answers correct!
That's


তথ্যসূত্র :
১. বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি: ষষ্ঠ শ্রেণি, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, ঢাকা, ২০২৫।
২. আধুনিক বাংলা অভিধান: বাংলা একাডেমি, এপ্রিল, ২০১৮।
৩. ব্যবহারিক বাংলা অভিধান: বাংলা একাডেমি, ১৮তম, ২০১৫।

Next Post Previous Post